Masaman Curry (মাসামান কারী )
Masaman Curry
The name “Masaman Curry” somehow smells of nobility, indeed it is. As spicy as it looks, it is also delicious to eat.
According to Thai journalist and scholar Santi Saw Ayoti Emon; The dish originated in Thailand between the 17th and mid-18th centuries through the Persian monk Sheikh Ahmad Kemi. Later, the Thai staple took its place as a traditional family meal. According to many the word is "Muslim to Masaman".
Method of preparation:
Making massaman curry is a bit difficult. Two steps are to be
followed.
Step-1: Massaman Curry Paste and Tetul Chutney
Step-2: Cooking Masaman Curry.
Make the paste:
Pour 2/3 tbsp oil in a pan, 8/10 garlic cloves, 4 shallot
slices, 2 lemongrass stock, chopped coriander leaves. Stir fry for 3-4 minutes
until it turns light brown in color. Now keep it in a separate container.
Now put 2 tablespoons of oil in the pan, add 5-6 cardamoms, 2 tablespoons of whole coriander, 2 tablespoons of cumin seeds, 1 inch of cardamom, 6-8 dry red chilies (in pieces), 5-6 cloves, Half a tablespoon of red pepper. Fry them till light brown and keep them aside.
Blend the two fried ingredients together in a blender with a little less than 1 cup of water. Massaman curry paste is prepared.
Now, put half a cup of coconut milk in a pan on medium heat and
stir for 3-4 minutes. Pour curry paste on it. Mixed well and fry 3-4 minutes.
Add 1/2 kg of chicken meat (any meat of your choice) to the mixture. Mix well.
Add another 1.5 cups of coconut milk and keep stirring. Leave 2-3 bay leaves on
top. Add 2 cups cubed potatoes (a little bigger size). Add 2 spoons of sugar, 1
spoon of fish sauce, 4-5 spoons of tamarind sauce, salt to taste and 2/1 cup
chopped onion. Mix well. Cook on medium heat for 15-20 minutes. Sometimes I
shake.
মাসামান কারী
মাসামান কারী নামটার সাথে কেমন যেন একটা আভিজাত্যের গন্ধ আসে, আসলেও তাই। ইহা একটি থাইল্যান্ডের জনপ্রিয় ও ঐতিহ্যবাহি খাবার। দেখতে যেমন বাহারী, খেতেও তেমন সুস্বাদু।
উৎপত্তি:
থাই সাংবাদিক এবং পন্ডিত সান্তি সাও এয়োতি ইমন এর ধারনা মতে; খাবারটি ১৭ থেকে ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ের দিকে পার্সি বনিক শেখ আহমদ কেমির মাধ্যমে থাইল্যান্ডে উৎপত্তি লাভ করে। পরে পর্যায়ক্রমে থাই বুনিয়াদি পরিবারে ঐতিহ্যবাহি খাবার হিসাবে যায়গা করে নেয়। অনেকের মতে শব্দটি "মুসলিম থেকে মাসামান" ।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
মাসামান কারি বানানো একটু কস্টসাধ্য। দুইটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
ধাপ -১: মাসামান কারী পেস্ট ও তেতুলের চাটনি
ধাপ -২: মাসামান কারী রান্না।
পেস্ট তৈরিঃ ২/৩ টেবিল চামচ তেল কড়াইয়ে ঢালি, ৮/১০ টা রসুন কোয়া কুচি, শ্যালট স্লাইস ৪ টা, লেমনগ্রাস স্টক ২ টা, ধনে পাতা কুচি কড়াইতে দেই। ৩-৪ মিনিট নাড়া চারা করি হালকা বাদামি কালার হওয়া পর্যন্ত।এবার আলাদা পাত্রে তুলে রাখি।
এবার কড়াইয়ে ২ টেবিল চামচ তেল দেই, তাতে এড করি এলাচ ৫-৬ টি, আস্ত ধনে ২ টেবিল চামচ, ২ টেবিল চামচ জিরা, এলাচ ১ ইঞ্চি, শুকনা লাল মরিচ ৬-৮ টি (টুকরা করে), লবঙ ৫-৬ টি, গোল মরিচ আধা টেবিল চামচ। এগুলো হালকা বাদামি হওয়া পর্যন্ত ভাজি করে আলাদা তুলে রাখি।
ভাজি করা দুইটা উপাদান একত্রে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করি ১ কাপের একটু কম পানি দিয়ে। তৈরি হলো মাসামান কারি পেস্ট।
এবার, মিডিয়াম হিটে চুলা উপর কড়াইয়ে আধা কাপ নারকেল দুধ দেই, নাড়াচাড়া করি ৩-৪ মিনিট । তাতে কারি পেস্ট ঢেলে দেই। আবারও ৩-৪ মিনিট নাড়ি। উক্ত মিশ্রণে যোগ করি ১/২ কেজি মুরগির মাংস (পছন্দমত যেকোন মাংস)। ভালো করে মিক্সড করি। আারো ১.৫ কাপ নারকেল দুধ যোগ করি আর নাড়তে থাকি। উপরে ছেড়ে দেই ২-৩ টা তেজপাতা।এবার তাতে দিয়ে
দেই ২ কাপ পরিমান কিউব করে কাটা আলু (একটু বড় সাইজ)।যোগ করি ২ চামচ চিনি, ১ চামচ ফিস সস, ৪-৫ চামচ তেতুলের সস, স্বাদ মত লবন এবং ২/১ কাপ পেয়াজ কুচি। ভালো করে মিক্সড করি। ১৫-২০ মিনিট মিডিয়াম হিটে রান্না করি। মাঝে মাঝে নেড়ে দেই।